সিলেটে ৪১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের পুকুর থেকে ৭০ হাজার টাকার মাছ চুরির করেছে জেলেরা। এ সময় ৪ জেলে ও তাদের বহনকৃত দুইটি গাড়ি আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছেন বর্ডার গার্ড সদস্যরা।
আটককৃতরা হচ্ছে, মৌলভীবাজার সদর থানার উলুয়া এলাকার সনকাপন গ্রামের মৃত চান্দ আলী মিয়ার ছেলে আব্দুল্লাহ (৩২), একই এলাকার মৃত তালেব আলীর ছেলে জাকির হোসেন (৪৫), বিশ্বনাথ থানার খাঞ্চাশি এলাকার কামালবাজার গ্রামের মৃত রহমান আলীর ছেলে টেম্পু চালক শাহীন মিয়া ওরফে রিপন (২৫) ও দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মোগলাবাজার থানার রেঙ্গা হাজীগঞ্জ বাজার পুর্ণখলা গ্রামের দুদু মিয়ার ছেলে বর্তমানে চন্ডিপুল এলাকার বাসিন্দা লেগুনা চালক মো. সুমন আহমদ (২০)। গতকাল শনিবার পুলিশ আটককৃতদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করেছে।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, সিলেট-৪১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ানের ভেতরের একটি পুকুরের মাছ ধরার জন্য আলী আহমদকে জালসহ ঠিক করেন সদস্যরা। গত ১৪ মে (বৃহস্পতিবার) সকাল ৮ টার দিকে মাছ ধরা শুরু করে জেলেরা। এক পর্যায়ে বেলা ৩ টার দিকে মাছ ধরা শেষ করে জেলেরা। এ সময় জেলেরা কৌশলে কিছু মাছ জালের পেঁচে ও পরনের লুঙ্গির মধ্যে ৭০ হাজার টাকা দামের ৮০ কেজি বিভিন্ন জাতের রুই-তেলাপিয়া মাছ লুকিয়ে ফেলে। বিষয়টি ৪১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ানদের সন্দেহ হলে জেলেদের জাল তল্লাসী করে ৫৬৪ কেজি বিভিন্ন জাতের মাছ উদ্ধার করে। এ সময় মো. আব্দুল্লাহ, জাকির হোসেন, ( সিলেট-ফ-১১-০১০৪) নং টেম্পু চালক শাহিন মিয়া ও (সিলেট-ম-১১-০১৭৫) নং লেগুনা চালক সুমন আহমদকে আটক করলেও অপর জেলেরা পালিয়ে যায়। পরে গাড়িসহ আটককৃতদের জালালাবাদ থানা পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।
এ ঘটনায় সিলেট ৪১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ানের হাবিলদার মোঃ আলী আমজাদ বাদি হয়ে ১৯ জেলের নাম উল্লেখ করে জালালাবাদ থানায় একটি চুরির মামলা দায়ের করেন। নং- ১১ (১৫-০৫-১৫)।
আটকৃতদের বাদে মামলার এজাহারনামীয় অপর আসামীরা হচ্ছে- মৌলভীবাজার সদর থানার ওলুয়া এলাকার সনকাপনের আলী আহমদ (৪০), একই এলাকার তোয়াজ মিয়া (৪২), শিশু মিয়া (৩০), ভুট্রু মিয়া (৩২), হেলাল মিয়া (৩৫), সানা মিয়া (৪২), আলী আবদাল (৩৪), মতিন মিয়া (৪২), মেন্দি মিয়া (৪৫), সেলিম মিয়া (৪০), সুহেল আহমদ (২৬), মোঃ স্বপন মিয়া (৪০), মোঃ ছায়েদ মিয়া (২৭), কাওছ মিয়া (২৪) ও এমরান (২৫)।
আটককৃতরা হচ্ছে, মৌলভীবাজার সদর থানার উলুয়া এলাকার সনকাপন গ্রামের মৃত চান্দ আলী মিয়ার ছেলে আব্দুল্লাহ (৩২), একই এলাকার মৃত তালেব আলীর ছেলে জাকির হোসেন (৪৫), বিশ্বনাথ থানার খাঞ্চাশি এলাকার কামালবাজার গ্রামের মৃত রহমান আলীর ছেলে টেম্পু চালক শাহীন মিয়া ওরফে রিপন (২৫) ও দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মোগলাবাজার থানার রেঙ্গা হাজীগঞ্জ বাজার পুর্ণখলা গ্রামের দুদু মিয়ার ছেলে বর্তমানে চন্ডিপুল এলাকার বাসিন্দা লেগুনা চালক মো. সুমন আহমদ (২০)। গতকাল শনিবার পুলিশ আটককৃতদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করেছে।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, সিলেট-৪১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ানের ভেতরের একটি পুকুরের মাছ ধরার জন্য আলী আহমদকে জালসহ ঠিক করেন সদস্যরা। গত ১৪ মে (বৃহস্পতিবার) সকাল ৮ টার দিকে মাছ ধরা শুরু করে জেলেরা। এক পর্যায়ে বেলা ৩ টার দিকে মাছ ধরা শেষ করে জেলেরা। এ সময় জেলেরা কৌশলে কিছু মাছ জালের পেঁচে ও পরনের লুঙ্গির মধ্যে ৭০ হাজার টাকা দামের ৮০ কেজি বিভিন্ন জাতের রুই-তেলাপিয়া মাছ লুকিয়ে ফেলে। বিষয়টি ৪১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ানদের সন্দেহ হলে জেলেদের জাল তল্লাসী করে ৫৬৪ কেজি বিভিন্ন জাতের মাছ উদ্ধার করে। এ সময় মো. আব্দুল্লাহ, জাকির হোসেন, ( সিলেট-ফ-১১-০১০৪) নং টেম্পু চালক শাহিন মিয়া ও (সিলেট-ম-১১-০১৭৫) নং লেগুনা চালক সুমন আহমদকে আটক করলেও অপর জেলেরা পালিয়ে যায়। পরে গাড়িসহ আটককৃতদের জালালাবাদ থানা পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।
এ ঘটনায় সিলেট ৪১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ানের হাবিলদার মোঃ আলী আমজাদ বাদি হয়ে ১৯ জেলের নাম উল্লেখ করে জালালাবাদ থানায় একটি চুরির মামলা দায়ের করেন। নং- ১১ (১৫-০৫-১৫)।
আটকৃতদের বাদে মামলার এজাহারনামীয় অপর আসামীরা হচ্ছে- মৌলভীবাজার সদর থানার ওলুয়া এলাকার সনকাপনের আলী আহমদ (৪০), একই এলাকার তোয়াজ মিয়া (৪২), শিশু মিয়া (৩০), ভুট্রু মিয়া (৩২), হেলাল মিয়া (৩৫), সানা মিয়া (৪২), আলী আবদাল (৩৪), মতিন মিয়া (৪২), মেন্দি মিয়া (৪৫), সেলিম মিয়া (৪০), সুহেল আহমদ (২৬), মোঃ স্বপন মিয়া (৪০), মোঃ ছায়েদ মিয়া (২৭), কাওছ মিয়া (২৪) ও এমরান (২৫)।
0 comments:
Post a Comment